বাংলাদেশের প্রাপ্ত বয়স্ক সকল নাগরিকের মতো এখন থেকে ১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থী মোবাইল ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে স্টুডেন্ট একাউন্ট পরিচালনা করতে পারবে।
আমরা আজকে জানতে পারবো কিভাবে বিকাশের মাধ্যমে স্টুডেন্টদের জন্য একাউন্ট খোলা যায়, একাউন্ট করতে কি কি লাগে, কত সময় পর একাউন্ট সচল হবে, স্টুডেন্ট একাউন্ট দিয়ে কীভাবে লেনদেন করা যাবে এবং এই সংশ্লিষ্ট অন্যান্য প্রশ্নের উত্তর।
এর আগে আমরে দেখে নিই এটি কেন করা হয়েছে।
আমাদের দেশে গত এক দশকে যে পরিমাণ ডিজিটালাইজেশনের প্রভাব পড়েছে তা একসময় কল্পনাও করতে পারতো ন। আর তারই ধারাবাহিকতায় মোবাইল ব্যাংকিং একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। তা হোক আমাদের জাতীয় অর্থনীতি কিংবা আমাদের ব্যাক্তি জীবনেও।
মূলত উন্নত দেশের আদলে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় কাগজী মূদ্রা ক্যাশলেস করতে এবং স্মার্ট একটি অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বিকাশ এই উদ্যোগ গ্রহণ করে।
এর মাধ্যমে ভবিষ্যত প্রজন্মকে ডিজিটাল লেনদেনের জন্য প্রস্তুত করতেই মূলত এই উদ্যোগ। এবং স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক-এর নির্দেশনায় আনা হয়েছে আমাদের প্রজন্মের জন্য স্টুডেন্ট একাউন্ট। আর বর্তমান মোবাইল ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে প্রথম সুযোগ করে দিয়ে বিকাশ।
বিকাশ স্টুন্ডেন্ট একাউন্ট দিয়ে কি কি সেবা পাওয়ায় যাবে
সাধারণ বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে একজন গ্রাহক যেমন সুবিধা পেয়ে থাকে তেমনি একজন শিক্ষার্থীও কিছু সেবা পেয়ে থাকবে তাহলোঃ
- ক) অন্য একজন গ্রাহককে সেন্ড মানির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবে।
- খ) যেকোনো অপারেটরের মোবাইলে রিচার্জ করা যাবে।
- গ) অনুমোদিত যেকোনো এজেন্ট বা আউটলেট থেকে ক্যাশ আউট করতে পারবে।
- ঘ) অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের বিল পেমেন্ট করতে পারবে।
- ঙ) নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এডুকেশন ফি প্রদান করা যাবে।
প্রথমবার স্টুডেন্ট বিকাশ একাউন্ট করলে কত বোনাস পাওয়া যাবে
একজন শিক্ষার্থী যখন প্রথমবারের মতো বিকাশের মাধ্যমে স্টুডেন্ট একাউন্ট ওপেন করবে বিকাশ কর্তৃপক্ষ তার জন্য সর্বমোট ১৩০ টাকা পর্যন্ত ওয়েলকাম বোনাস হিসাবে রেখেছে।
নিম্নোক্ত ৪টি ধাপে এই বোনাস প্রাপ্য হবে।
ক) প্রথমবার লগ ইন আর পিন সেট করলেই বোনাস থাকছে ২৫ টাকা।
খ) প্রথমবার App-এর মাধ্যমে লগ ইন করে যেকোনো নাম্বারের মোবাইল রিচার্জ করলেই ২৫ টাকা বোনাস।
গ) ১ম মাসেঃ
- ৫০ টাকা বা তার বেশি মোবাইল রিচার্জে ১৫ টাকা বোনাস।
- ১০০টাকা বা তার বেশি পেমেন্টে ১০ টাকা বোনাস।
- ১০০টাকা বা তার বেশি সেন্ড মানিতে ১৫ টাকা বোনাস।
ঘ) ২য় মাসেঃ
- ৫০ টাকা বা তার বেশি মোবাইল রিচার্জে ১৫ টাকা বোনাস।
- ১০০টাকা বা তার বেশি পেমেন্টে ১০ টাকা বোনাস।
- ১০০টাকা বা তার বেশি সেন্ড মানিতে ১৫ টাকা বোনাস।
বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে কি কি লাগবে?
যেহেতু একটি মোবাইল ব্যাংকিং করতে গেলে বাংলাদেশ ব্যাংকের আইন অনুসরণ করতে হয় তাই নির্দিষ্ট কিছু ডকুম্যান্ট দিয়ে এই একাউন্ট খুলতে হয়।
একটি বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে যা যা প্রয়োজনঃ
- >> একটি স্মার্ট ফোন এবং এর মধ্যে একটি বিকাশ এপ।
- >> পূর্বে বিকাশ করা হয়নি এমন একটি সচল মোবাইল নাম্বার।
- >>যে শিক্ষার্থীর নামে একাউন্ট করা হবে তার ডিজিটাল জন্ম সনদ।
- >> যে শিক্ষার্থীর নামে একাউন্ট করা হবে তার মা অথবা বাবার নামে একটি স্বক্রিয় বিকাশ নাম্বার।
জমির দলিল অনুসন্ধান কিভাবে করতে হয় তা জানতে এখানে ক্লিক করুন।
বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট দিয়ে লেনদেনের লিমিট কেমন হবে?
লেনদেনের ধরন | স্টুডেন্ট একাউন্ট | |
দৈনিক (টাকায়) | মাসিক (টাকায়) | |
ক্যাশ আউট [এজেন্ট/এটিএম] | ৫,০০০ | ২৫,০০০ |
মোবাইল রিচার্জ | ২,৫০০ | ৫,০০০ |
সেন্ড মানি | ৫,০০০ | ১৫,০০০ |
পেমেন্ট (মার্চেন্ট পেমেন্ট, এডুকেশন পেমেন্ট, পে বিল, ক্রেডিট কার্ড বিল পেমেন্ট, মাইক্রোফাইন্যান্স পেমেন্ট) | ৫,০০০ | ২০,০০০ |
লেনদেনের ধরন | স্টুডেন্ট একাউন্ট | |
দৈনিক (সংখ্যায়) | মাসিক (সংখ্যায় ) | |
ক্যাশ আউট [এজেন্ট/এটিএম] | ৫ | ১০ |
মোবাইল রিচার্জ | ৫০ | ১০০ |
সেন্ড মানি | ৫ | ১০ |
পেমেন্ট (মার্চেন্ট পেমেন্ট, এডুকেশন পেমেন্ট, পে বিল, ক্রেডিট কার্ড বিল পেমেন্ট, মাইক্রোফাইন্যান্স পেমেন্ট) | ৩ | ১০ |
বিকাশে স্টুডেন্ট একাউন্ট কিভাবে খোলা যায়
এর আলোচনা এবং এর প্রক্রিয়া কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে নিতে হবে।
ধাপ-১ঃ ( বিকাশ এপ্স ডাউনলোড )
আপনাকে প্রথমেই যেটি করতে হবে আপনার মোবাইলে প্লে স্টোর ওপেন করে নিতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে প্লে স্টোরটি অবশ্যই একটি জিমেইল দ্বারা লগিন থাকতে হবে।
তারপর এর উপরে সার্চবারে গিয়ে Bkash App লিখলেই নিচের ছবির মত একটি লগো সম্বলিত এপ আসবে তা ইন্সটল করে নিতে হবে।
ধাপ-২ঃ ( বিকাশ একাউন্ট নিবন্ধন )
এটি ওপেন করার পর একটি ইন্টারফেইস দেখতে পারবেন, যেখানে লিখা থাকবে “বিকাশ একাউন্ট খুলুন মিনিটেই” এর নিচে দুইটি অপশন থাকবে প্রথমটি লগ ইন/ রেজিস্ট্রেশন এবং অপরটি বিকাশ নম্বর পরিবর্তন । এখান থেকে প্রথম যেটি আছে সেটিতে ক্লিক করতে হবে।
ধাপ-৩ঃ ( একাউন্টের জন্য মোবাইল নম্বর প্রদান )
এই ধাপে এসে আপনাকে একটি সচল এবং যে মোবাইলে এপ আছে সে মোবাইলে যুক্ত থাকা একটি মোবাইল নম্বর দিতে হবে। উল্লেখ্য যে এটি যদি পূর্বে বিকাশ একাউন্ট খোলা থাকে তাহলে তা নেওয়া যাবে না। মোবাইল নম্বর দেওয়ার পর এটি কোন অপারেটর দ্বারা পরিচালিত তা সিলেক্ট করে দিতে হবে। এবং নিচ থেকে পরবর্তী বাটনে চাপ দিতে হবে।
ধাপ-৪ঃ ( পরিচয়পত্র প্রদান )
এই ধাপে এসে আপনাকে নির্বাচন করে নিতে হবে আপনি কোন আইডির মাধ্যমে একাউন্টটি খুলতে চান। আমরা যেহেতু স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলতে যাচ্ছি তাই জন্ম সনদ এই অপশটি নির্বাচন করে নিবে।
ধাপ-৫ঃ ( একাউন্টের নাম্বার ভেরিফিকেশন )
তারপর আপনার মোবাইলে এস এম এসের মাধ্যমে একটি ভেরিফিকেশন কোড পাঠাবে যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার নাম্বার ভেরিফিকেশন করে নিবে। এরপর বিকাশের কিছু শর্তাবলী আপনাকে দেখে এবং পড়ে নিয়ে এটে সম্মতি দিয়ে নিতে হবে।
ধাপ-৬ঃ ( জন্ম সনদ তথ্য প্রদান )
এই ধাপে এসে শিক্ষার্থীর জন্ম সনদটি ছবি তুলে সাবমিট অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং তা ভেরিফাই হয়ে যাবে। ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হলে শিক্ষার্থীর নাম, জন্ম তারিখ এবং জন্ম নিবন্ধন নাম্বার দেখাবে।
ধাপ-৭ঃ ( মৌলিক তথ্য প্রদান )
এই ধাপে শিক্ষার্থীর আরও কিছু তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হবে, যেমনঃ লিঙ্গ, আয়ের উৎস, আনুমানিক মাসিক আয়, এবং পেশা। তবে এখানে যেগুলো ডিফল্টভাবে থাকে শুধুমাত্র লিঙ্গ পরিবর্তন করে দিলেই হবে।
ধাপ-৮ঃ ( নমিনির তথ্য প্রদান)
এখানে এসে মা অথবা বাবার বিকাশ-এ প্রদত্ত নাম ইংরেজিতে এবং মোবাইল নাম্বার দিতে হবে। যা নমিনি হিসাবে থাকবে এবং পরে তা দিয়ে ভেরিফিকেশন করা হবে।
ধাপ-৯ঃ ( ছবি সংযুক্ত )
যার নামে একাউন্ট খোলা হচ্ছে তার একটি ছবি তুলতে হবে। এই অপশনে গেলেই ফ্রন্ট ক্যামেরা চালু হয়ে যাবে। তারপর সেলফির মতো একটি স্পষ্ঠ করে ছবি তুলেতে হবে। এক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন আলো যাতে করে পর্যাপ্ত থাকে। এবং ছবি তোলার সময় স্ক্রিনে কিছু নির্দেশনা ভেসে উঠবে এবং সেই অনুযায়ী ছবি তুলতে হবে। যদি ছবি সঠিক হয়ে থাকে তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ক্যাপচার হয়ে গিয়ে সাবমিট হয়ে যাবে।
ধাপ-১০ঃ ( কোড ভেরিফিকেশন ও PIN সেট )
পূর্বে প্রদত্ত মা অথবা বাবার প্রদত্ত বিকাশ নাম্বারের একটি কোড যাবে এবং তা দিয়ে ভেরিফিকেশন করে নিতে হবে। যদি ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়ে থাকে তাহলে এই ধাপে ৫ অংকের একটি PIN নাম্বার সেট করার জন্য বলা হবে।
উপরোক্ত নিয়ম অনুসরণ করে আপনি স্টুডেন্ট মোবাইল একাউন্ট বিকাশের মাধ্যমে করে নিতে পারেন। এবং এর সকল শর্তাবলী জানতে এখানে ক্লিক করুন।
বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট সম্পর্কে আরও কিছু প্রশ্ন ও উত্তরঃ
প্রশ্নঃ বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট (“স্টুডেন্ট একাউন্ট”) –এর বৈশিষ্ট্য কী?
উত্তরঃ একজন অভিভাবকের সম্মতিতে ১৪ বছর থেকে ১৮ বছরের কম বয়সী (১৭ বছর, ১১ মাস এবং ৩০ দিন) গ্রাহকরা স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে পারেন। স্টুডেন্ট একাউন্ট শুধুমাত্র ডিজিটাল জন্ম সনদ দিয়েই খোলা যাবে।
প্রশ্নঃ স্টুডেন্ট একাউন্টের বয়সসীমা কত?
উত্তরঃ স্টুডেন্ট একাউন্টের বয়সসীমা ১৪ বছর থেকে ১৮ বছরের নিচে (১৭ বছর, ১১ মাস এবং ৩০ দিন)।
উত্তরঃ স্টুডেন্ট বিকাশ একাউন্ট কি সাধারণ বিকাশ অ্যাকাউন্টে পরিবর্তন করা যাবে?
উত্তরঃ পরবর্তীতে এটি যুগোপযুগী করা হবে।
প্রশ্নঃ কোন ধরনের জন্ম সনদ ব্যবহার করে স্টুডেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করা যাবে?”
উত্তরঃ বর্তমানে নিম্নলিখিত জন্ম সনদ ব্যবহার করা যাবেঃ BDR ফরম ৩ ১. CC BDR ফরম ৩ ২. UPBDR ফর্ম ৩ ৩. UPIJOMNI ফর্ম ৩ ৪. https://everify.bdris.gov.bd/ থেকে প্রিন্ট ফরম্যাট।
প্রশ্নঃ গ্রাহকের জন্ম সনদ অনুমোদিত কিনা কিভাবে জানতে পারবো?”
উত্তরঃ সরকারি সাইট URL: https://everify.bdris.gov.bd/ এখানে ভিজিট করে।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের বাইরে কি স্টুডেন্ট একাউন্ট ব্যবহার করা যাবে?
উত্তরঃ না।
প্রশ্নঃ স্টুডেন্ট কি “তথ্য হালনাগাদ” করতে পারবে?
উত্তরঃ আপাতত করা যাচ্ছেনা।
প্রশ্নঃ অভিভাবকের কি একটি সক্রিয় বিকাশ একাউন্ট থাকা বাধ্যতামূলক?
উত্তরঃ হ্যাঁ।
প্রশ্নঃ গ্রাহকের ১৮ বছর হলে স্টুডেন্ট একাউন্টের কী হবে?
উত্তরঃ গ্রাহক একাউন্টটি চালিয়ে যেতে পারবেন, তবে রেগুলার একাউন্টের অন্যান্য সেবাগুলো ব্যবহার করতে পারবে না। আপাতত এটিই আছে। পরবর্তীতে সমাধান আসতে পারে।
প্রশ্নঃ একজন বাবা/মা কি একাধিক স্টুডেন্ট একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করার সম্মতি প্রদান করতে পারবেন?
উত্তরঃ হ্যাঁ।
প্রশ্নঃ আমি কি বিকাশ অ্যাপ ছাড়া স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে পারি?
উত্তরঃ বর্তমানে শুধুমাত্র বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলা যাবে।
প্রশ্নঃ একাউন্ট ধারীর মা-বাবা কি একাউন্টের এক্সেস পাবে?
উত্তরঃ না, বাবা/মা শুধুমাত্র স্ট্যাট্ম্যান্ট দেখতে পারবে।
প্রশ্নঃ স্টুডেন্ট একাউন্টে সর্বোচ্চ কত টাকা ব্যালেন্স রাখা যাবে?
উত্তরঃ স্টুডেন্ট একাউন্টে সর্বোচ্চ ৩০,০০০ টাকা ব্যালেন্স রাখা যাবে।
প্রশ্নঃ কতটি প্রিয় নাম্বার যোগ করা যাবে?
উত্তরঃ বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্টে এক মাসে সর্বোচ্চ ৫টি নাম্বার যুক্ত করতে পারবে।
প্রশ্নঃ প্রিয় নাম্বারে কত টাকা লিমিট থাকবে?
উত্তরঃ ১৫,০০০ টাকা। তবে এক্ষেত্রে চার্জ ফ্রি।
প্রশ্নঃ বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট থেকে কি প্রিয় এজেন্ট যোগ করা যাবে?
উত্তরঃ জ্বি করা যাবে।
প্রশ্নঃ বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্টে কতটি প্রিয় এজেন্ট নাম্বার যোগ করা যাবে?
উত্তরঃ ২টি নাম্বার যোগ করতে পারবে। তবে প্রতি মাসে ১টি নম্বর পরিবর্তন করতে পারবে।
পরিশেষে, আশাকরি এই আর্টিক্যালটি আপনি পড়ে একটি বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট খুলতে সমর্থ্য হবেন। এমন সকল তথ্যপূর্ণ সংবাদ পেতে নোটিফিকেশন অন করে রাখতে পারেন। আর আজকের এই আর্টিক্যালটি সম্পর্কে কোন মতামত থাকলে তা নিচের কমেন্ট বক্সে লিখে দিতে পারেন। এতে করে আরও উন্নত ও তথ্য সমৃদ্ধ সংবাদ তৈরি করতে আমি সহযোগিতা পাব।
ধন্যবাদ।